গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা! জেনে নিন কি খাবেন আর কি খাবেন না

গর্ভবতী মায়ের জন্য সুষম খাদ্যগ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, আজকের ব্লগে আমরা জানব: গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা! , গর্ভাবস্থায় ফলের গুরুত্ব ,গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত ,গর্ভাবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে না ,গর্ভবতী মায়ের দৈনিক খাবার তালিকা, একজন গর্ভবতী মহিলা কতটুকু ফল খেতে পারবেন? ,সর্বাধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী

ঢাকা মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ইশরাত বলেন- থার্ড ট্রাইমেস্টারে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এর চাহিদা তৈরি হয়।

এই চাহিদা পূরণ করার জন্য অতিরিক্ত ক্যালরি গ্রহণের পাশাপাশি ফলমূল খাওয়ার বিশেষ প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য আমাদের সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন।

Table of Contents

গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা!

গর্ভবতী মায়ের ফল খাবার তালিকা!

ফল মূলত ভিটামিন, খনিজ, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ, যা গর্ভাবস্থায় খুবই উপকারী। নিচে গর্ভবতী মায়ের জন্য কিছু উপকারী ফলের তালিকা দেওয়া হলো:

গর্ভবতী মায়ের জন্য ফল খাবার তালিকা:

  • আপেল (Apple):

আপেলে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, ভিটামিন C, এবং পটাশিয়াম থাকে। এটি গর্ভাবস্থায় হজমের উন্নতি করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

  • কলা (Banana):

কলা শক্তির ভালো উৎস। এতে রয়েছে ভিটামিন B6, ভিটামিন C, এবং পটাশিয়াম যা গর্ভাবস্থায় পেশির খিঁচুনি কমাতে সহায়ক। এছাড়া এটি বমিভাব কমাতে সাহায্য করে।

  • কমলা (Orange):

কমলায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C এবং জলীয় অংশ থাকে যা মায়ের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের পানির                 ভারসাম্য বজায় রাখে। এছাড়া এতে ফলিক অ্যাসিডও রয়েছে, যা শিশুর মস্তিষ্কের বিকাশে সহায়ক।

  • বেরি জাতীয় ফল (Berries):

ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি, রাস্পবেরি ইত্যাদি বেরি ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার এবং ভিটামিন C সমৃদ্ধ। এগুলো শিশুর ত্বক ও                 কোষের বিকাশে সাহায্য করে এবং মায়ের শরীরে পানি ধরে রাখতে সাহায্য করে।

  • পেয়ারা (Guava):

পেয়ারা ভিটামিন C, ভিটামিন A, ফাইবার এবং পটাশিয়াম সমৃদ্ধ। এটি হজমের সমস্যা দূর করে এবং শিশুর নার্ভাস সিস্টেমের         বিকাশে সাহায্য করে।

  • আম (Mango):

আমে ভিটামিন A এবং C রয়েছে। এটি শিশুর চোখ এবং প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়। এছাড়া আম হজমে সাহায্য করে।

  • আঙুর (Grapes):

আঙুরে ভিটামিন C, ভিটামিন K, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এগুলো রক্তে লোহিত কণিকা গঠনে সাহায্য করে এবং শিশু ও       মায়ের হার্টের সুরক্ষায় ভূমিকা রাখে।

  • আনারস (Pomegranate):

আনারসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C, ফলিক অ্যাসিড, এবং আয়রন থাকে। এটি রক্তশূন্যতা প্রতিরোধে সহায়ক এবং মায়ের            রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।

  • চেরি (Cherries):

চেরিতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং মেলাটোনিন থাকে যা ঘুমের মান ভালো করতে এবং গর্ভাবস্থার ক্লান্তি দূর করতে সাহায্য করে।

  • পেঁপে (Papaya) [পাকা]: 

    পাকা পেঁপেতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন C, ভিটামিন E, এবং ফাইবার। এটি হজমের জন্য ভালো এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।

ফল খাওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক:

  • তাজা ও মৌসুমী ফল বেছে নিন।
  • একবারে বেশি না খেয়ে অল্প পরিমাণে বারবার ফল খেতে পারেন।
  • ফল ভালো করে ধুয়ে পরিষ্কার করে খাওয়া জরুরি।
  • জুসের পরিবর্তে সম্পূর্ণ ফল খাওয়া ভালো, কারণ এতে ফাইবার থাকে যা হজমে সাহায্য করে।

এই ফলগুলো নিয়মিত খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে গর্ভাবস্থায় মায়ের পুষ্টির চাহিদা পূরণ হবে এবং শিশুর সঠিক বিকাশে সাহায্য করবে।

 

 

গর্ভাবস্থায় ফলের গুরুত্ব

কানাডার শিশু বিকাশ বিশেষজ্ঞরা সম্প্রতি প্রমাণ করেছে, যেসব মায়েরা গর্ভাবস্থায় বেশি পরিমাণে ফল গ্রহণ করেন তাদের সন্তানেরা জন্মের এক বছর পর অধিক বিকাশ লাভ করে। 

যেসব ফলে ভিটামিন, ফাইবার এবং খনিজ রয়েছে সেই ফলগুলো গর্ভস্থ শিশু এবং গর্ভবতী মা উভয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

ফলে বিদ্যমান  বিটা ক্যারোটিন শিশুর টিস্যু এবং কোষের বিকাশে সাহায্য করে। বিভিন্ন ফলে বিদ্যমান ভিটামিন সি গর্ভস্থ শিশুর হাঁড় এবং দাঁত গঠনে সহায়তা করে।

তাছাড়া বিভিন্ন ফলের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যেমন, ফোলিক এসিড, ভিটামিন বি এবং ফাইবার গর্ভবতী মায়ের খিঁচুনি, কোষ্ঠকাঠিন্য, গর্ভাবস্থায় পা ফোলা ইত্যাদি প্রতিরোধে সাহায্য করে।

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত

হাতেগোনা কয়েকটি ফল ছাড়া প্রায় সব রকমের ফলই গর্ভাবস্থায় খাওয়া যেতে পারে। কিন্তু গর্ভাবস্থায় যেহেতু বেশি খাবার একসাথে খাওয়া যায় না, তাই চেষ্টা করতে হবে অল্প খাবারের মাধ্যমে বেশি পুষ্টি গ্রহণ করার। গর্ভাবস্থায় খাওয়া যেতে পারে এমন

কিছু পুষ্টিকর ফল সম্পর্কে আমরা নিচে আলোচনা করব। চলুন জেনে নেই গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত?

গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত
গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত

পেয়ারা

পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ই, আইসো-ফ্ল্যাভোনয়েডস, ক্যারোটিনয়েড এবং পলিফেনল। এই উপাদান গুলো শিশুর স্নায়ুতন্ত্র কে মজবুত করতে সাহায্য করে।

কিউই

কিউই তে বিদ্যমান ভিটামিন সি, ই, এ, পটাসিয়াম, ফসফরাস, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলিক এসিড গর্ভস্থ মা এবং শিশুর শ্বাসযন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে।

তাছাড়া গর্ভবতী মায়ের শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ফসফরাস যোগান দিতে কিউই খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আপেল 

আপেলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ই এবং ডি এবং দস্তা যেগুলো গর্ভস্থ শিশুর শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

কলা

কলায় রয়েছে ফোলেট, ভিটামিন সি, বি6, পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম ছাড়াও ভিটামিন ডি এবং সোডিয়াম। এই উপাদানগুলো গর্ভবতী মায়ের তরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে এবং বমি বমি ভাব অথবা বমি কমাতে সাহায্য করে।

নাশপাতি

আপেলের মতো নাশপাতিতেও রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফলিক এসিড। ভিটামিন সি এর চাহিদা পূরণ করার জন্য গর্ভবতী মা নাশপাতি খেতে পারেন।

অ্যাভোকাডো 

অ্যাভোকাডোয় বিদ্যমান ভিটামিন সি, বি, এবং কে, লোহা শিশুর মস্তিষ্ক গঠনে সাহায্য করে। তাছাড়া শিশুর স্মৃতিশক্তি এবং স্নায়বিক বিকাশের জন্যও অ্যাভোকাড খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

আম 

পাকা সিজনাল আম যেকোনো ধরনের সংক্রমণ থেকে গর্ভস্থ শিশুকে রক্ষা করে। আমি বিদ্যমান ভিটামিন সি গর্ভবতী মায়ের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

ডালিম

ডালিমে বিদ্যমান ক্যালসিয়াম, ফোলেট, লোহা, প্রোটিন এবং ভিটামিন সি গর্ভস্থ শিশুর শরীরে রক্তনালী পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।

স্ট্রবেরি 

গর্ভস্থ শিশুর হাঁড় শক্তিশালী করার জন্য নিয়মিত গর্ভবতী মা স্ট্রবেরি খেতে পারেন। কারণ স্ট্রবেরিতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন, ফাইবার, পটাশিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ।

তরমুজ 

তরমুজ গর্ভবতী মায়ের বুক এবং হাত, পা জ্বালাপোড়া থেকে পরিত্রাণ দেয়। নিয়মিত তরমুজ খেলে গর্ভবতী মায়ের খিঁচুনি প্রতিরোধ হয়। তরমুজে বিদ্যমান ভিটামিন এ, সি, এবং বি6, ম্যাগনেসিয়াম গর্ভবতী মায়ের কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।

চেরি 

যাদের চেরি ফল কেনার সামর্থ্য রয়েছে তারা খাবার তালিকায় চেরি ফল রাখতে পারেন। এতে করে গর্ভবতী মা ঠান্ডা কাশির মতো সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে।

ব্লুবেরি 

ব্লুবেরি গর্ভস্থ শিশুর এবং গর্ভবতী মায়ের রক্ত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। গর্ভবতী মায়েরা জৈব জাতের ব্লুবেরি খাবার তালিকায় রাখতে পারেন।

কমলালেবু

আমরা সবাই জানি গর্ভবতী মায়ের শরীরে অধিক ভিটামিন সি এর প্রয়োজন রয়েছে। যেসব মায়েরা গর্ভবতী অবস্থায় উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তারা খাবার তালিকায় কমলালেবু রাখুন।

 

গর্ভাবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে না 

গর্ভাবস্থায় বেশিরভাগ ফল খাওয়া গেলেও কিছু ফল রয়েছে যেগুলো খেলে গর্ভপাত পর্যন্ত ঘটতে পারে। গর্ভাবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে না সেগুলো হলো:

গর্ভাবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে না
গর্ভাবস্থায় যেসব ফল খাওয়া যাবে না

পেঁপে

গর্ভবতী অবস্থায় পাকা পেঁপে সামান্য পরিমাণে খাওয়া গেলেও কাঁচা পেঁপে বা আধা কাঁচা পেঁপে খাওয়া সম্পূর্ণভাবে এড়িয়ে চলতে হবে।

কারণ কাঁচা বা আধা কাঁচা পেঁপেতে রয়েছে ল্যাটেক্স, যা গর্ভপাত পর্যন্ত ঘটাতে পারে।

আনারস

আনারসের বিদ্যমান ব্রোমেলাইন উপাদান জরায়ুর রাস্তাকে প্রসারিত করে তোলে। ফলে ডেলিভারি ডেট এর আগেই ব্যথা হয়ে ডেলিভারি হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

আঙ্গুর

গর্ভবতী মহিলা প্রথম তিন মাস কোনভাবেই আঙ্গুর খেতে পারবেন না। আঙ্গুরে বিদ্যমান রেসভেরাট্রল উপাদান মা ও শিশুর জন্য চরম ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে।

হিমায়িত ও ‘ক্যানজাত’ জাতীয় ফল

হিমায়িত ফল কখনোই তাজা ফল হতে পারে না। দীর্ঘদিন সংরক্ষণের ফলে এসব ফলের পুষ্টিগুণ কমে যায় এবং বিষক্রিয়া সৃষ্টি হয়। তাই গর্ভবতী মায়ের উচিত সম্পূর্ণভাবে হিমায়িত ও ‘ক্যানজাত’ ফল এড়িয়ে চলা।

ক্যানে ভরা টমেটো

গর্ভবতী মা কোনভাবেই ক্যানে ভরা টমেটো খেতে পারবেন না। কারণ, দীর্ঘদিন প্রিজারভেটিভ থাকার কারণে এর উপকারী সব গুণগুলো নষ্ট হয়ে যায়।

খেজুর

খেজুর নিঃসন্দেহে একটি পুষ্টিকর ফল হলেও, গর্ভবতী মায়ের খেজুর খাওয়া উচিত নয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে গর্ভবতী মা খেজুর খেলে জরায়ুতে যন্ত্রণা দেখা দিতে পারে। তাই গর্ভাবস্থায় অন্তত প্রথম তিন মাস খেজুর এড়িয়ে চলাই ভালো।

জনপ্রিয় ব্লগ ১ : গর্ভবতী হওয়ার লক্ষণ, কিভাবে বুঝবেন ?

জনপ্রিয় ব্লগ ২ : গর্ভবতী মহিলার গর্ভাবস্থায় বমি হলে কার্যকরী কিছু করণীয় কাজ

জনপ্রিয় ব্লগ ৩ : সিজারের পর মায়ের যত্ন কিভাবে নিবেন

গর্ভবতী মায়ের দৈনিক খাবার তালিকা

গর্ভবতী মা প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ২.৫–৩ কাপ (৫০০–৬০০ গ্রাম) লাল চালের ভাত রাখবেন। প্রতিদিন দুপুর এবং রাতের খাবারে ১–১.৫ বাটি (২৫০–৩৭৫ গ্রাম) রঙিন শাকসবজি রাখতে হবে।

প্রতিদিন দুপুরের খাবারে ১ বাটি (২৫০ গ্রাম) হলুদ অথবা কমলা রঙের সবজি রাখতে হবে। তাছাড়া গর্ভবতী মা দিনের যেকোনো সময় একটি ডিম এবং এক গ্লাস (২৫০ গ্রাম) দুধ খাবেন।

গর্ভবতী মা প্রতিদিন দুপুরে ১ টুকরা (৫০ গ্রাম) মাছ অথবা মাংস খাবেন। এবং প্রতিদিনের খাবার তালিকায় ২ বাটি (৫০০ গ্রাম) করে ডাল রাখতে হবে।

একজন গর্ভবতী মহিলা কতটুকু ফল খেতে পারবেন?

ফল খুবই পুষ্টিকর খাবার হলেও গর্ভবতী মায়ের অবশ্যই পরিমাণমতো খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। চলুন জেনে আসি একজন গর্ভবতী মহিলা কতটুকু ফল খেতে পারবেন?

  • আপেল, নাশপাতি, কমলালেবু এই সাইজের ফলগুলো প্রতিদিন সর্বোচ্চ দুইটি করে খেতে পারবেন।
  • তরমুজ, বাঙ্গি জাতীয় ফল প্রতিদিন এক কাপ করে খেতে পারবেন।
  • কোন গর্ভবতী মহিলা যদি ফল চিবিয়ে না খেয়ে ফলের রস খেতে পছন্দ করেন সেক্ষেত্রে প্রতিদিন এক কাপ ফলের রস খেতে পারবেন।

 

সর্বাধিক জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী 

১)গর্ভবতী হলে কি কি খাওয়া যাবে না?

উঃ গর্ভবতী হলে মেয়াদ উত্তীর্ণ খাবার, কাঁচা বা আধা রান্না খাবার, কাঁচা মাছ ও সি ফুড খাওয়া যাবেনা।

 

২)গর্ভাবস্থায় দিনে কতটুকু ড্রাই ফ্রুট খাওয়া উচিত?

উঃ গর্ভাবস্থায় প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১০০ গ্রাম ড্রাইফুট খাওয়া যেতে পারে।

 

৩)গর্ভাবস্থায় কি কি ফল খাওয়া উচিত নয়?

উঃ গর্ভাবস্থায় তরমুজ, আঙ্গুর, আনারস ইত্যাদি ফল না খাওয়াই ভালো।

 

৪)গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস কি খাওয়া উচিত?

উঃ গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাস দুধ, দই, পনীর, ব্রকলি, বাঁধাকপি, ঢেঁড়স, কাঁটাযুক্ত মাছ খেতে হবে।

 

Spread the love

Leave a Comment